চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতাল থেকে গতকাল বৃহস্পতিবার একটি ডায়াগনস্টিক সেন্টারের মালিকসহ দুজনকে আটক করেছে পুলিশ। রোগীদের ভুলিয়ে-ভালিয়ে ডায়াগনস্টিক সেন্টারে নেওয়ার ঘটনায় পরে ভ্রাম্যমাণ আদালতে তাঁদের এক হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, বেশ কয়েকজন রোগী ও রোগীর স্বজনেরা হাসপাতালে দালাল ও প্রতারকচক্রের উৎপাতের বিষয়ে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযোগ দেন। এর ভিত্তিতে সদর ফাঁড়ির উপপরিদর্শক (এসআই) ওহিদুল ইসলামের নেতৃত্বে একদল পুলিশ গতকাল দুপুরে হাসপাতালে অভিযান চালায়। এ সময় তারা চুয়াডাঙ্গা শহরের গুলশান পাড়ার আরেফীন আলম ও ইমরান হোসেনকে আটক করে সিভিল সার্জনের কার্যালয়ে নিয়ে যায়। আরেফীন একটি ডায়াগনস্টিক সেন্টারের মালিক, আর ইমরান চিহ্নিত দালাল।
চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মৃণাল কান্তি দে সিভিল সার্জনের কার্যালয়ে গিয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালত বসান। তিনি আটক আরেফীন ও ইমরানকে এক হাজার টাকা করে জরিমানা করেন। অনাদায়ে ১৫ দিনের কারাদণ্ডাদেশ দেওয়া হয়। দণ্ডিত ব্যক্তিরা তাৎক্ষণিকভাবে জরিমানার টাকা পরিশোধ করেন।
ইউএনও বলেন, এখন থেকে নিয়মিত অভিযান চলবে। এর মাধ্যমে শিগগিরই চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালকে দালাল ও প্রতারকমুক্ত করা হবে।
great news!
ReplyDelete